আমি আর নিজেকে আটকাতে পারলাম না। পেছন থেকে জড়িয়ে দরে মুখ গুঁজে দিলাম রিয়ার ঘাড়ে। চুমু আর লাভ বাইটসে ভরিয়ে দিলাম রিয়ার ঘাড়। রিয়ার জবাব একি করছেন আপনি? আমি বললাম কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হবে অবশ্যই। রিয়া বল্ল ঠিক আছে যা করার করেন একটু তারাতারি করে এটা বিয়ে বাড়ি বাংলা ছিনেমার কোন স্টেজ না। কথা না ভারিয়ে হাত দুটো চলে গেল রিয়ার কটিতে। চুমুর বেগ বাড়ার সাথে সাথে হাত দুটো উঠতে থাকে রিয়ার স্তনে। রিয়ার হাল্কা লোম ওয়ালা নরম বড় বড় স্তনদ্য় আমার স্পর্শে আস্তে আস্তে শক্ত হতে থাকে। সেই সাথে শক্ত হতে থাকে আমার ধন বাবাজি। রিয়া ঘুরে গিয়ে আমার মুখোমুখি হলো।সাথে সাথে আমি ঠোঁট নামিয়ে আনলাম রিয়ার ঠোঁটে।রিয়ার ঠোঁট চুষতে চুষতেই আমি রিয়ার জিহ্বা নিজের মুখে নিয়ে আসলাম । তারপর তাতে নিজের ঠোঁটের আলতো চাপে আদর করতে থাকলাম। কিস করতে করতেই আমি রিয়ার পেন্তির মাঝে হাত ডুকিয়ে দিলাম ।কিস আর স্তনে হাতের চাপে রিয়াকে অস্থির করে তুল্লাম। জুর করে ব্রা পেন্তি খুলে ফেল্লাম আর আমার মনে হল সে যেনে স্বর্গের কন দেবী আমার সামনে। আমি রিয়াকে কোলে তুলে বেডে নিয়ে গেলাম, বেড এ রিয়াকে শুইয়েই আবার ঝাঁপিয়ে পরলাম তার হালাকা খারা খার লোমে আবৃত দেহের উপর। রিয়া তার শরীর সাপের মত মোচড়াচ্ছে। আমি মুখ রিয়ার পেটে নামিয়ে এনে কীস করতে করতে পাগল করে দিলাম।তারপর নাভির চারিদিকে বৃত্তাকারে কিস কলাম নাভিতে জিহ্বা নামিয়ে দিলাম । যেন জিহ্বা দিয়ে আজ রিয়ার নাভির গভীরতা জানতে চাই। এতোটা টিজিং রিয়া নিতে পারল না।শরীর একটু উঁচু করে মুখ দিয়ে একটা সুখের আর্তনাদ ছেড়ে তার ফার্স্ট অরগাজম কমপ্লিট করল। আমি হেসে বললাম একি করলে । রিয়া বল্ল আমি আর পারছি না, আর কত খেলবেন আমায় নিয়ে! আর যে পারছিনা। পুরো বডি তে আগুন জ্বলছে। প্লীজ আগে আগুনটা নিভান। আমিও কথা না ভারিয়ে রিয়ার ভোদার মুখে ধন মহারাজ কে সেট করে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে অর্ধেকটা ঢুকিয়ে দিলাম। রিয়ার মুখ থেকে আবারও সুখের আর্তনাদ বের হল। আমি আস্তে আস্তে পুরো ধন মহারাজ কে রিয়ার মাঝে ঢুকিয়ে দিলাম। রিয়ার ভোদাটা বেশ টাইট আর উষ্ণ হাল্কা ভালে ভঁরা। রিয়ার ভোদার এই কন্ডিশান আমাকে আরো হট করে তুলল। আমি আরো জোরে থাপানো শুরু করলাম রিয়াকে। এই দিকে রিয়াও উত্তেজনার শিখরে আর একটু জোরে দেন প্লিস — আর একটু ভেতরে ডুকান – দেন …হুম এই ভাবে…আআহ… কত মজা পাচ্ছি। থামবেন না প্লিস, যত পারেন জুরে মারেন… বলতে বলতেই রিয়া আবার অরগাজম কমপ্লিট করল। আমিও শীতের দিনের গরম রসের অনুভতি পেয়ে বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারলাম না। আর কিছুক্ষণ থাপানোর পরেই রিয়ার গুদ রসে ভরে টইটুম্বুর করে দিলাম। তারপর রিয়া বল্ল- তারাতারি এ রুম থেকে চলে জান কেও দেখে ফেললে সর্বনাশ হয়ে যাবে। এখন থেকে ভিবিন্ন জায়গায় গিয়ে আমার ফটু শট নিব কেমন? আমি হেসে বললাম তুমি যখন ফ্রি বলবে আমি ক্যমেরা নিয়ে রেডি হয়ে চলে আসব কিছু গুরুত্বপূর্ণ সট নিতে।
[ad_2]